চিরতা (Chirota) গুঁড়া এর স্বাস্থ্য গুণাবলীর জন্য বেশ পরিচিত এক ভেষজ উপাদান। চিরতা গুঁড়া সহজে ব্যবহার্য বিধায় এটি বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। অন্যতম প্রসিদ্ধ এই ভেষজ উদ্ভিদটি ভারতবর্ষে বেশ সমাদৃত। এর ঔষধি গুণাবলির জন্য বাংলাদেশেও এর ব্যবহার লক্ষ্যনীয়। এই উদ্ভিদের সম্পূর্ণ গাছ ব্যবহার্য হলেও মূলত এর শিকড় অধিক কার্যকরী। এই উদ্ভিদ মূলত হিমালয়ের পাদদেশ থেকে ক্রমে বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পরে। অত্যাধিক তিতকুটে স্বাদ এর জন্য চিরিকালের তিতা থেকে চিরতা নামের উদ্ভব বলে ধারণা করা হয়। বর্তমানে চিরতা গুঁড়া এর স্বাস্থ্য গুণের জন্য ব্যবহৃত হয়।
চিরতা (Chirota) গুঁড়ার উপকারিতা-
১। এটা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।
২। কালাজ্বর প্রতিরোধ করে।
৩। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৪। অ্যান্টিসেপ্টিক হিসেবে কাজ করে।
৫। অ্যালার্জি দমন করে।
৬। রক্তপিত্ত জনিত সমস্যা দূর করে।
৭। ইনফ্লুয়েঞ্জা হলে, গর্ভাবস্থায় বমি হলে, হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট, প্রচণ্ড বমি হলে, কৃমি হলে পানিতে ভিজিয়ে চিরতার রস খাওয়া যায়।
৮। চুলকানি বা খোস পাঁচড়ায় প্রতিকার পাওয়া যায়।
৯। চুল পড়া রোধে সহায়তা করে।
১০। পঁচা ঘা হলে চিরতা ভেজানো পানি দিয়ে ক্ষতস্থান ধুয়ে ফেললে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।
১১। চিরতা দেহে রক্তকোষ গঠনের মাধ্যমে রক্তশূণ্যতার বিপরীতে ভূমিকা রাখে।
১২। এটি সেবনে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস হয় ফলে ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস হয়।
২। কালাজ্বর প্রতিরোধ করে।
৩। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৪। অ্যান্টিসেপ্টিক হিসেবে কাজ করে।
৫। অ্যালার্জি দমন করে।
৬। রক্তপিত্ত জনিত সমস্যা দূর করে।
৭। ইনফ্লুয়েঞ্জা হলে, গর্ভাবস্থায় বমি হলে, হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট, প্রচণ্ড বমি হলে, কৃমি হলে পানিতে ভিজিয়ে চিরতার রস খাওয়া যায়।
৮। চুলকানি বা খোস পাঁচড়ায় প্রতিকার পাওয়া যায়।
৯। চুল পড়া রোধে সহায়তা করে।
১০। পঁচা ঘা হলে চিরতা ভেজানো পানি দিয়ে ক্ষতস্থান ধুয়ে ফেললে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।
১১। চিরতা দেহে রক্তকোষ গঠনের মাধ্যমে রক্তশূণ্যতার বিপরীতে ভূমিকা রাখে।
১২। এটি সেবনে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস হয় ফলে ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস হয়।
কেনো খাস ফুডের চিরিতা গুঁড়া সেরা?
১। এটা খাস ফুডের নিজস্ব পণ্য।
২। চিরতা সংগ্রহ থেকে শুরু করে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া নিজস্ব তত্ত্বাবধানে সম্পন্ন করা হয়।
৩। নিজস্ব তত্ত্বাবধানে গুঁড়া করা হয় বিধায় কোনরূপ ভেজাল মিশ্রিত করার সম্ভাবনা থাকে না।
মেয়াদঃ উৎপাদন এর তারিখ থেকে ১ বছর পর্যন্ত।
কিভাবে খাবেন?
এক চা চামচের ৪ ভাগের এক ভাগ এক গ্লাস ঠাণ্ডা পানিতে চিরতা (Chirota) গুঁড়া ৩-৪ ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে তারপর খাবেন।
অনেকে রাতে ভিজিয়ে রেখে ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে তারপর সকালে খালি পেটে খেয়ে থাকেন।
অনেকে রাতে ভিজিয়ে রেখে ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে তারপর সকালে খালি পেটে খেয়ে থাকেন।
Got The Question About This Product?
You must be logged in to post a comment.
এটা কি ডায়াবেটিস কমায়?
১। এটা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।
২। কালাজ্বর প্রতিরোধ করে।
৩। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৪। এন্টিসেপ্টিক হিসেবে কাজ করে।
৫। এলার্জি দমন করে।
৬। রক্তপিত্ত জনিত সমস্যা দূর করে।
৭। ইনফ্লুয়েঞ্জা হলে, গর্ভাবস্থায় বমি হলে, হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট, প্রচণ্ড বমি হলে, কৃমি হলে পানিতে ভিজিয়ে চিরতার রস খাওয়া যায়।
৮। চুলকানি বা খোস পাঁচড়ার প্রতিকার পাওয়া যায়।
৯। চুল পড়া রোধে সহায়তা করে।
১০। পচা ঘা হলে চিরতা ভেজানো পানি দিয়ে ক্ষতস্থান ধুয়ে ফেললে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।