লাল চিড়া (Lal chira) আমাদের গ্রাম-বাংলার বেশ পরিচিত একটি খাবার। এই খাবারটি যেমন পুষ্টিকর তেমনি বেশ কয়েকভাবেই গ্রহণ করা যায়। মূলত বাংলাদেশের পাশাপাশি ভারত এবং নেপালে চিড়া বেশ পরিচিত একটি খাবার। বরিশালের ভোজনধানের চিড়া নিয়ে এসেছে খাস ফুড। নরম ও স্বাদে খানিকটা মিষ্টি এই চিড়ার বিশেষত্বই হচ্ছে এই প্রস্তুত প্রকৃয়ায়। এটি ভাজতে ব্যবহার করা হয় না কোন মেশিন। বরং, হাতে ভাজা চিড়াই গ্রাহকদের সরবরাহ করছে খাস ফুড।
লাল চিড়া (Lal chira) এর উপকারিতা
১। সহজ পাচ্য খাবার।
২। এতে আঁশের পরিমাণ কম থাকায় ডায়ারিয়া, কোলাইটিস সহ অন্ত্রের প্রদাহজনিত সমস্যা প্রতিরোধে সহায়ক।
৩। কিডনি রোগীর জন্য বেশ উপযোগী।
৪। চিড়া ভেজা অথবা শুকনা উভয় অবস্থায় গ্রহণ করা যায়।
৫। দই-চিড়া পেট ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।
৬। কম কোলেস্টেরসল যুক্ত একটি খাবার।
৭। চিড়ার পাশাপাশি চিড়া ভেজানো পানিও বেশ উপকারী।
৮। এটি কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং বেশ কিছু ভিটামিন ও খনিজ উপাদানের ভালো উৎস।
৯। অনেকক্ষেত্রে চিড়া তাৎক্ষণিক শক্তি প্রদাণ করে।
১০। এটি হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস করে।
খাস ফুডের লাল চিড়ার বিশেষত্ব
১। বরিশালের ভোজনধান থেকে ভাজা চিড়া।
২। সম্পূর্ণ হাতে ভাজা।
৩। অনেক নরম ও মিষ্টি স্বাদ যুক্ত।
৪। ধুলো ময়লা ছাড়া পরিষ্কার চিড়া।
৫। এতে কোনরূপ ভেজাল মিশ্রিত থাকে না। ফলে চিড়া থাকে শতভাগ বিশুদ্ধ।
৬। এতে ময়েশ্চার কম থাকে। ফলে অনেকটা চিড়া ভেতরে ফাঁকা থাকে না এবং পরিমাণে বেশি থাকে।
Got The Question About This Product?
You must be logged in to post a comment.