Coriander Powder (ধনিয়া গুঁড়া)

Coriander is a spice with aromatic medicinal properties. Although its original habitat is South-West Asia and North Africa, it has been used in Bengali cooking for a long time.

100% Pure Coriander Powder No Additives

• Ensures NO ADDITIVES, NO ADDED FLAVOR, NO FOOD COLOR.
• Follows a UNIQUE PREPARING METHOD.
• Prepared under OWN SUPERVISION.
• FRESH DRY CORIANDER is used to prepare khaas coriander powder

Benefits of Coriander Powder for Health and Wellness

• Vitamin A, beta carotene, folic acid and vitamin C are present.
• Good source of antioxidants.
• Helps to strengthen hair roots.
• Helps to prevent colds.
• Effective in eliminating digestive problems.
• Helps to eliminate blood sugar and cholesterol.

ধনিয়া গুঁড়া রান্নার অপরিহার্য উপাদান

ধনিয়া (Coriander) গুঁড়া ছাড়া দৈনন্দিন রান্নার কথা ভাবাই যায় না এমন পরিবার বেশ কমই আছে। এটি ধনে নামেও পরিচিত।  রান্নায় এক চমৎকার স্বাদ ও সুঘ্রাণ যুক্ত করতে এই মসলার জুড়ি মেলা ভার। এর আদি নিবাস মূলত দক্ষিন – পশ্চিম এশিয়া ও উত্তর আফ্রিকা। সুগন্ধি মসলা হিসেবে এর বিশেষ সুখ্যাতি রয়েছে। পাশাপাশি এর ঔষধি গুণাগুণের জন্যেও এর চাহিদা বিশেষ লক্ষ্যনীয়।

খাস ফুডের ধনিয়া গুঁড়া নিরাপদ এবং বিশুদ্ধ

১। গুঁড়া করার জন্য ব্যবহৃত ধনিয়া আমাদের দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করা হয়। নিজেরা সংগ্রহ করা হয় বলে এর গুণগত মান নিয়ে কোন প্রকার সন্দেহের অবকাশ থাকে না।
২। সম্পূর্ণ নিজস্ব তত্ত্বাবধানে পরিষ্কার করে শুকানো হয়। এরপর ভাঙানো হয়।
৩। রঙ সহ বিভিন্ন প্রকার কমদামি উপকরণের মিশ্রণ থেকে সম্পূর্ণ নিরাপদ।
৪। বাজারের খোলা পণ্যে অনেক ক্ষেত্রেই কাঠের গুঁড়া ও আটার ভুষির মতন উপাদানের মিশ্রণ যোগ করে গুঁড়ার পরিমাণ বৃদ্ধি করা হয়। ফলে এর গুণগত মান তখন বিঘ্নিত হয়। কিন্তু খাস ফুডের ধনিয়া গুঁড়ায় এসব কিছু মেশানো হয় না। বরং খাঁটি ধনিয়া ভাঙিয়ে প্রস্তুত করা হয়।
৫। এই ধনিয়া গুঁড়া BSTI (Bangladesh Standard and Testing Institution) অনুমোদিত।

খাস ফুডের খাঁটি ধনিয়া গুঁড়া

খাস ধনিয়া গুঁড়ার কাঁচামাল সংগ্রহ থেকে শুরু করে প্যাকেজিং পর্যন্ত প্রত্যেকটি ধাপ নিজস্ব টিম দ্বারা মনিটরিং করা হয়। ফলে মান নিয়ে নিঃসঙ্কোচ থাকা যায়। আর প্যাকেজিং এর তারিখ হতে এক বছর পর্যন্ত এর মেয়াদ থাকে। ফলে সঠিক ভাবে সংরক্ষণ করলে অনেকদিন পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। তাছাড়া অন্য কোন অপদ্রব্যের সংমিশ্রণ করা হয় না বলে এর স্বাস্থ্য ঝুঁকিও নেই বললেই চলে।