ওমেগা – ৩ ডিম (Omega – 3 egg) এর ব্যপারে সবারই কিছুটা কৌতুহল কাজ করে। এটার বিশেষত্ব জানার পূর্বে ওমেগা – ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সম্পর্কে জানা প্রয়োজন।
ওমেগা – ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এমন একটি উপাদান যা আমাদের দেহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু তা আমাদের দেহে উৎপাদিত হয় না, বরং খাবার থেকে তা গ্রহণ করতে হয়। গুরুত্বপূর্ণ এই উপাদানটির অভাবে কোষ প্রাচীরের সমস্যা থেকে শুরু করে জেনেটিক সমস্যা পর্যন্ত দেখা দিতে পারে। এমনকি রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়া, হৃদরোগের সূচনা সহ আরও নানান সমস্যার সূত্রপাত হতে পারে এই উপাদানটির অভাবে। তবে এতো গুরুত্বপূর্ণ এই উপাদানটির উৎস নিয়েই বাঁধে বিপত্তি। সাধারণত সামুদ্রিক মাছে এই উপাদানটির দেখা মেলে অধিক পরিমাণে। পাশাপাশি কিছু বীজেও এর দেখা পাওয়া যায়। কিন্তু এই খাবারগুলো থেকে প্রয়োজনীয় পরিমাণ ওমেগা – ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের যোগান নিশ্চিত করা একটু দুষ্কর।
তবে ওমেগা – ৩ ডিম এ পাওয়া যায় এই প্রয়োজনীয় উপাদানটি। আদতে এই উপাদানের সহজলভ্যতার জন্যই ডিম নিয়ে নানান পরীক্ষা নিরিক্ষার পর বাজারে আনা হয়েছে এই ডিমটি।
ওমেগা – ৩ ডিম (Omega – 3 egg) এর প্রয়োজনীয়তা –
১। গর্ভাবস্থায় ও শিশুকালে মস্তিষ্কের উন্নতি ঘটায়।
২। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
৩। ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে।
৪। চোখের স্বাস্থ্য ভালো করে।
৫। ত্বক সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
৬। হতাশা ও উদ্বেগ কমাতে সহায়তা করে।
যে কারণে খাস ওমেগা – ৩ ডিম ব্যতিক্রম
১। ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ যা দেহের জন্য অত্যাবশ্যকীয় উপাদান।
২। অ্যন্টিবায়োটিক, সীসা, ক্রোমিয়াম ও ক্যাডমিয়ামের মতন ভারী ধাতুর প্রভাব মুক্ত।
৩। সবধরণের ক্ষতিকর উপাদান মুক্ত।
৪। হার্বাল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ।
৫। ল্যাবে পরীক্ষিত।
Got The Question About This Product?
You must be logged in to post a comment.