আদা (Ginger) গুঁড়া রান্নায় বহুল ব্যবহৃত একটি মশলা। আদা বাটা বা গুঁড়া উভয় অবস্থায়ই রান্নায় ব্যবহার করা হয়। শুধু রান্নায় ব্যবহারের জন্যেই নয়, বরং এর রয়েছে চমৎকার কিছু স্বাস্থ্যগুণ। এটি মূলত বীরুৎ জাতীয় উদ্ভিদের মূল যা মশলা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। একে রাইজোম বলে। বহিরাবরণ মেটে হলুদ আর ভিতরে ফিকে হলুদ রঙের এই মশলাটি যেমন অর্থকরী ফসল হিসেবে গণ্য হয় ঠিক তেমনি এর ঔষধি গুণাগুণ এর ফলে একে ভেষজ উদ্ভিদ হিসেবেও আখ্যা দেওয়া যায়।
আদার গুণাগুণ –
১। এতে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি৬, ভিটামিন ই, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাসিয়াম, সোডিয়াম, জিঙ্ক, ম্যাঙ্গানিজ ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান।
২। এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
৩। আমাশয়, পেট ফাঁপা বা পেট ব্যথার মতন সমস্যা সমাধানে এটি ভীষণ কার্যকরী।
৪। হাঁপানি সমস্যা এবং ফুসফুসের সংক্রমণ প্রতিহত করতে এটি বেশ ভালো কাজ করে।
৫। গ্যাসের সমস্যায়ও বেশ ভালো কাজ করে।
৬। অস্টিওআরথ্রাইটিস বা জয়েন্ট এর ব্যথা কমাতে নিয়মিত আদার রস বেশ ভালো কাজ করে।
৭। বমিভাব দূর করতে, বিশেষ করে দূরে ভ্রমণের ক্ষেত্রে যাদের বমি হয় বা বমিভাব দেখা দেয় তাদের এই সমস্যা নিরসনে আদা বেশ দারুণ কাজ করে।
৮। শুকনা কাশি, কফ, জ্বর নিরসনে আদা কুচি বা আদার রস ভাল কাজে দেয়।
৯। মাইগ্রেন এর ক্ষেত্রে মাথা ব্যথা কমাতে আদা কুচি সামান্য লবণ দিয়ে চিবিয়ে খেলে কিছুটা স্বস্তি বোধ হয়।
১০। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে সহায়তা করে।
কেনো খাস ফুডের আদা (Ginger) গুঁড়া সেরা?
১। আদা সংগ্রহ থেকে শুরু করে পরিষ্কার করে গুঁড়া করা পর্যন্ত প্রতিটি ধাপ নিজস্ব তত্ত্বাবধানে করা হয়।
২। গুঁড়া করার জন্য বিভিন্ন অঞ্চল থেকে বাছাইকৃত আদা নিয়ে আসা হয়।
৩। গুঁড়া করার পর প্যাকেজিং এর কাজেও থাকে নিজস্ব তত্ত্বাবধান।
৪। এর সাথে অন্য কোন পদার্থের গুঁড়া মেশানো হয় না। ফলে সম্পূর্ণ বিশুদ্ধ আদা গুঁড়ার নিশ্চয়তা থাকে।
৫। BSTI অনুমোদিত।
৬। প্যাকেজিং এর তারিখ হতে এক বছর পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায়।
Got The Question About This Product?
You must be logged in to post a comment.